Mamatas Big Announcement : ২১ ফেব্রুয়ারি ২১ লক্ষ বঞ্চিত'র অ্যাকাউন্টে টাকা , বড়সড় ঘোষণা মমতার

Bangla24x7 Desk : Mamatas Big Announcement : আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি ২১ লক্ষ বঞ্চিতের অ্যাকাউন্টে টাকা চলে যাবে বলে এদিন ধর্না মঞ্চ থেকে ঘোষণা করলেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার ভাবছে বাংলাকে ভাতে মারব। আমি আমার প্রথম পদক্ষেপ আজ বলে যাই। ২১ লক্ষ মজদুর যাঁদের টাকা কেন্দ্রীয় সরকার দেয়নি আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে যাবে। রাজ্য সরকার দেবে।” রেড রোডে দু’দিনের ধরনায় বসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকে শনিবার বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তিন বছর ধরে ১০০ দিনের শ্রমিকদের টাকা দেয়নি কেন্দ্র। সেই হকের টাকা দেবে বাংলার সরকার, জানিয়ে দেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রী জানান , এটা মানুষের টাকা , মাটির টাকা। রাজনৈতিক মহলের মতে , ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের আগে নিঃসন্দেহে এদিনের ঘোষণা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাস্টারস্ট্রোক। ১০০ দিনের কাজের টাকার বঞ্চনার অভিযোগকে সামনে রেখে টানা লড়াই করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের ঘোষণা সেই লড়াইয়ের পালে যে হাওয়া দিল , তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

Mamatas Big Announcement : ২১ ফেব্রুয়ারি ২১ লক্ষ বঞ্চিত’র অ্যাকাউন্টে টাকা , বড়সড় ঘোষণা মমতার

বকেয়া নিয়ে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে শুক্রবার থেকে রেড রোডে ৪৮ ঘণ্টা ধরনায় বসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। শনিবার তাঁর ধরনামঞ্চে দেখা গেল দিল্লির প্রাক্তন আপ নেতা যোগেন্দ্র যাদবকে। আপ ছেড়ে তিনি নিজের রাজনৈতিক দল খুলেছেন। মমতার বিজেপি বিরোধী লড়াইয়ে এদিন শামিল হলেন যোগেন্দ্র যাদব। এদিন তাঁকে মঞ্চে স্বাগত জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Puja At Kalighat : কালীঘাটে পুজো দিয়েছে ! এজলাস থেকে প্রাথমিকের মামলা সরায় বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

Hemant Sorens : “পায়ে চটি গলিয়ে , চাদরে মুখ ঢেকে পালিয়েছেন” – হেমন্ত সোরেনের অন্তর্ধান রহস্যে দাবি বিজেপির

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কথায়, “এটা ভোটের আগে একটা ঢপের কীর্তন হবে। বলবেন, দেখুন ১০০ দিনের কাজে আমি কত বড় আন্দোলন করছি। আরে কলকাতা তো টাকা দেবে না। যদি সত্যি টাকা আদায় করতে হয় চলুন দিল্লি। সেখানে গিয়ে অনশন করুন। আমার দাবি এটা আপনার কাছে।” দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, “ক্যাগ বলেছে ২ লক্ষ ২৯ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্রের থেকে এসেছে বিভিন্ন সময়ে। তার কোনও হিসাব রাজ্য দেয়নি। এমার্জেন্সি ফান্ডের কয়েক হাজার কোটি টাকার হিসাব নেই। সেগুলি গেল কোথায় ? ভোটবাক্স এত সহজে যায় না। আর ওনার কাছে যদি টাকা ছিল তা আগেই দিয়ে দিতে পারতেন।”