Kunal Ghoshs Initiative : কুণাল ঘোষের উদ্যোগ , ডায়মন্ড হারবারে ফলের রস খেয়ে অনশন প্রত্যাহার প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের

Bangla24x7 Desk : Kunal Ghoshs Initiative : চাকরির দাবিতে অনশনরত আন্দোলনকারীদের সাথে কথা বলছেন কে ? রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। এই ছবি ডায়মন্ড হারবারের। অনশনরত আন্দোলনকারীদের ধর্নামঞ্চে রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক। চাকরিপ্রার্থীদের পাশে দাঁড়াতে ডায়মন্ড হারবারে কুণাল ঘোষ। ২০০৯ ‘শিক্ষিত’ বঞ্চিত প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের ফলের রস খাইয়ে অনশন প্রত্যাহার করালেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক।

২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় মোট ১৮৩৪ টি শূন্যপদ ছিল। আগেই ১৫০৬ জনের তালিকা প্রকাশ হয়েছিল। তার মধ্যে ৫৭৬ জন চাকরিতে যোগ দেননি। বাকি যে ৩২৮ জন ছিলেন , তাঁদের মধ্যে ৩১৪ জনের এবং আগে যোগ না দেওয়া শূন্যপদে আজ ঐ শূন্যপদে আরো ৫ শতাংশ অর্থাৎ ৫০ জনকে ওয়েটিং লিস্ট থেকে নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার মোট ৩৬৪ জনের তালিকা প্রকাশিত হল। এদিন থেকেই তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়া শুরু হয়েছে বলেই খবর।

অজিত নায়েক এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি বলেন, “৩১৪ জনের তালিকা আজ প্রকাশ হবে। অতিরিক্ত প্যানেল ৫০ জন। ৩৩৮ জনের নিয়োগ পত্র আজ থেকে ছাড়া হবে। ৩৬৪ জনের তালিকা আজ প্রকাশ হবে এবং এরা প্রত্যেকেই চাকরি পাবেন।” এদিন চাকরি প্রার্থী দের সঙ্গে দেখা করার পর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান অজিত নায়েকের সঙ্গেও দেখা করেন কুণাল। মঙ্গলবার ডি পি এস সির সামনে চাকরিপ্রার্থী দের সঙ্গে দেখা করেন কুণাল। তিনি বলেন, “আপনাদের আবেদন অনুযায়ী ৩৬৪ জনের তালিকা প্রকাশ হয়েছে। পর্ষদ যখন একধাপ এগিয়েছে আপনাদেরও একধাপ এগোতে হবে। সরকার যখন ভাবনাচিন্তা করেছে তখন ধাপে ধাপে বাকি চাকরিপ্রার্থী দের নিয়োগ দেওয়া হবে।”

Champai Soren Wins : “আমি গর্ব করে বলছি, আমি হেমন্ত সোরেন পার্ট-২” – ‘আস্থার লড়াই’য়ে বড় জয় পেলেন চম্পাই সোরেন

Kunal Ghoshs Initiative : কুণাল ঘোষের উদ্যোগ , ডায়মন্ড হারবারে ফলের রস খেয়ে অনশন প্রত্যাহার প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের

২০০৯ সালে প্রাথমিক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে ২০১০ সালে জেলা ভিত্তিক পরীক্ষা হয়। সে সময় টেট ছিল না। প্রাথমিকে চাকরির জন্য আবশ্যক ছিল না চাকরির প্রশিক্ষণও।এদিন চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে দেখা করার পর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান অজিত নায়েকের সঙ্গেও দেখা করেন কুণাল। ২০০৯ সালের সেই পরীক্ষার্থী দের নিয়োগ নিয়ে নানা জটিলতা তৈরি হয়। মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত। বহু লড়াইয়ের পর নিয়োগ পাচ্ছেন বঞ্চিত প্রাথমিক চাকরি প্রার্থীরা।