Mamata Banerjee Natta Utsav : ডায়মন্ড হারবারে শুরু বিনোদিনী নাট্য উৎসব

Bangla24x7 Desk : Mamata Banerjee Natta Utsav : ডায়মন্ড হারবারে শুরু বিনোদিনী নাট্য উৎসব। অজানাকে জানা , অদেখাকে দেখা – এককথায় দৃষ্টিকোণ , সাধারণ মানুষের জন্য শিল্পীদের কাজ , মানুষ কোন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন সেই কাজটাই করেন নাট্য শিল্পীরা। মহৎ সৃষ্টিশীল প্রতিভা কেবল সংজ্ঞানুবর্তিতায় আবদ্ধ থাকেন না , বরং সৃষ্টির মধ্যে দিয়েই তিনি নতুন সংজ্ঞার্থ নির্মাণ করেন। মানব জীবনের বিশেষ কোনো ঘটনার সংলাপময় শিল্পরূপ হল নাটক। সময়ের বিবর্তনে আজ আমাদের সমাজ বলা ভালো যুব সমাজ আজ বড়ই মোবাইল কেন্দ্রিক – সোশ্যাল মিডিয়া বিস্ফোরনের যুগে ফেসবুক , ইন্সাটাগ্রাম রিলসে বুঁদ হয়ে থাকছে আজকের যুব সমাজ। অজনাকে জানা , অদেখাকে দেখার আগ্রহ তো সমাজের সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে – সমাজকে বেশি করে বিনোদনমুখী করে তুলতে হবে , যার কাজটাই অনেকটাই করে থাকে থিয়েটার  , নাট্য উৎসব গুলি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় – যিনি শিল্পের প্রচারে সর্বদাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। সেই ধারা বজায় রেখে এবারও কলকাতা নয় , মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ডায়মন্ড হারবারে আয়োজিত নাট্য উৎসব।

ডায়মন্ড হারবার রবীন্দ্র ভবনে রাজ্য তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের মিনার্ভা নাট্য সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র আয়োজিত প্রেসিডেন্সি বিভাগের বিনোদিনী নাট্য উৎসব ২০২৪-২৫। আজ নাট্য উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন , ১২ ই নভেম্বর থেকে ১৬ ই নভেম্বর – ৫ দিন ব্যাপী নাট্য উৎসব । উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিধায়ক গিয়াস উদ্দিন মোল্লা , ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন কুমার দে , ডায়মন্ড হারবারের মহকুমা শাসক অঞ্জন ঘোষ , মিনার্ভা নাট্য সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রের সচিব অনুপ গায়েন , জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক অনন্যা মজুমদার , মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক ব্রতী বিশ্বাস , দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি শ্রীমন্ত মালি সহ ডায়মন্ড হারবারের পুরসভা ও পঞ্চায়েত স্তরের অন্যান্য অতিথিরা। 

Mamata Banerjee Natta Utsav : ডায়মন্ড হারবারে শুরু বিনোদিনী নাট্য উৎসব

Read More : Malda : ট্যাব ‘দুর্নীতি’র তদন্তে গিয়ে স্কুলের অফিসে মদের বোতল উদ্ধার

ইংরেজিতে বলা হয় drama is the creation and representation of life in terms of theatre। দর্শক শ্রোতার কৌতুহল এবং আগ্রহ ধরে রাখাই হচ্ছে গতিবেগ বা অ্যাকশনের মূল কথা। অভিনীত হওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে নাটকের সৃষ্টি হলেও কেবল পাঠ করে আমরা নাটকের রস উপলব্ধি করতে পারি। তবে মঞ্চে অভিনয়ের মাধ্যমেই নাটকের মৌল উদ্দেশ্য সাধিত হয়। কাজেই নাট্যগ্রন্থ পাঠ করে যে আনন্দ লাভ নাটকের শিল্পরূপ বিচারে তা মুখ্য নয় , গৌণ বিষয় মাত্র।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *