Bangla24x7 Desk : Pratul Mukhopadhyay : চলে গেলেন প্রখ্যাত কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। কিংবদন্তী বর্ষীয়ান এই সঙ্গীতশিল্পীকে দেখতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘আমি বাংলায় গান গাই’ গেয়ে শোনান প্রবীণ গায়ক। বাংলার কিংবদন্তি এই শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের ১৯৪২ সালের ২৫ জুন অবিভক্ত বাংলার বরিশালে জন্ম হয়। তাঁর অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮), ‘যেতে হবে’ (১৯৯৪), ‘ওঠো হে’ (১৯৯৪), ‘কুট্টুস কাট্টুস’ (১৯৯৭), ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ (২০০০), ‘তোমাকে দেখেছিলাম’ (২০০০), ‘স্বপনপুরে’ (২০০২), ‘অনেক নতুন বন্ধু হোক’ (২০০৪), ‘হযবরল’ (২০০৪), ‘দুই কানুর উপাখ্যান’ (২০০৫), ‘আঁধার নামে’ (২০০৭)। আর ২০১১ মুক্তি পায় তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যালবাম আমি বাংলায় গান গাই।
১৯৪২ সালের ২৫ জুন অবিভক্ত বাংলার বরিশালে জন্ম প্রতুলের। বাবা প্রভাত চন্দ্র মুখোপাধ্যায় ছিলেন সরকারি স্কুলের শিক্ষক। মা বাণী মুখোপাধ্যায়। অল্প বয়স থেকেই কবিতায় সুর দিতেন প্রতুল। কবি মঙ্গলচরণ চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি ধান কাটার গান গাই’ কবিতা দিয়ে শুরু। নিজেও গান লিখতেন। একটিই গান নয়, প্রতুল সারা জীবন ধরে অসংখ্য মণিমুক্তো সৃষ্টি করে গিয়েছেন। বাংলা আধুনিক গান থেকে জাপানি গান, আবার হিন্দি ছবির গান থেকেও উপাদান সংগ্রহ করেছেন। সৃষ্টি করেছেন একের পর এক গান। জীবনের প্রথম অ্যালবাম ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮)। তবে সেটি একক অ্যালবাম নয়। অন্য শিল্পীদের সঙ্গে মিলে কাজ করতে হয়েছিল। এরপর ১৯৯৪ সালে ‘যেতে হবে’ প্রতুলের প্রথম একক অ্যালবাম।
Pratul Mukhopadhyay : চলে গেলেন প্রখ্যাত কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়
Read More : Health Benifit : অত্যন্ত পুষ্টিকর , বাঙালির প্রাতরাশের নিত্যসঙ্গী জনপ্রিয় এই খাবার
চলে গেলেন প্রখ্যাত কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। কিংবদন্তী বর্ষীয়ান এই সঙ্গীতশিল্পীকে দেখতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘আমি বাংলায় গান গাই’ গেয়ে শোনান প্রবীণ গায়ক। বাংলার কিংবদন্তি এই শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের ১৯৪২ সালের ২৫ জুন অবিভক্ত বাংলার বরিশালে জন্ম হয়। তাঁর অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮), ‘যেতে হবে’ (১৯৯৪), ‘ওঠো হে’ (১৯৯৪), ‘কুট্টুস কাট্টুস’ (১৯৯৭), ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ (২০০০), ‘তোমাকে দেখেছিলাম’ (২০০০), ‘স্বপনপুরে’ (২০০২), ‘অনেক নতুন বন্ধু হোক’ (২০০৪), ‘হযবরল’ (২০০৪), ‘দুই কানুর উপাখ্যান’ (২০০৫), ‘আঁধার নামে’ (২০০৭)। আর ২০১১ মুক্তি পায় তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যালবাম আমি বাংলায় গান গাই।