Bangla24x7 Desk : চিকিৎসকদের হুমকি তৃণমূল বিধায়কের ! নিরাপত্তাহীনতার স্বার্থে হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে এফআইআর IMA’র। বুধবার আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। বলেন, “যেকোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নির্যাতিতার দোষীদের কঠোরতম শাস্তি আমরাও চাই। আন্দোলনকারীদের দাবি মেনে সিবিআই তদন্তও হচ্ছে। তা বলে আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা দিনের পর দিন কর্মবিরতি পালন করে যাবেন, এই জিনিস আর বরদাস্ত করব না।” তিনি আরও বলেন, “ডাক্তাররা সরকারি ভাতা-বেতন নিচ্ছেন, মানুষকে পরিষেবা দেওয়া তাঁদের দায়িত্ব, সেই জায়গায় আমরা হাত দিলে তখন কী হবে? দিনের পর দিন পরিষেবা বন্ধ করলে প্রতিরোধের অধিকার আমাদেরও আছে, পাবলিক মরছে, তাহলে ডাক্তাররা সুরক্ষিত থাকবেন কেন ? ডাক্তারদেরও ঘেরাওয়ের অধিকার সংবিধান আমাদের দিয়েছে।”

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বিধায়কের মন্তব্যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তাঁরা। এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। তাঁদের কথায়, বিধায়কের মন্তব্যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। পুলিশি পদক্ষেপের আর্জি করেছেন চিকিৎসকরা।  মুর্শিদাবাদ জেলা শাসকের দপ্তরে স্মারকলিপিও পেশ করা হয়েছে তাঁদের তরফে। হুমায়ুন কবীর আরও বলেন, “ডাক্তাররা সরকারি ভাতা-বেতন নিচ্ছেন, মানুষকে পরিষেবা দেওয়া তাঁদের দায়িত্ব, সেই জায়গায় আমরা হাত দিলে তখন কী হবে ? দিনের পর দিন পরিষেবা বন্ধ করলে প্রতিরোধের অধিকার আমাদেরও আছে, পাবলিক মরছে, তাহলে ডাক্তাররা সুরক্ষিত থাকবেন কেন ? ডাক্তারদেরও ঘেরাওয়ের অধিকার সংবিধান আমাদের দিয়েছে।”

চিকিৎসকদের হুমকি তৃণমূল বিধায়কের ! নিরাপত্তাহীনতার স্বার্থে হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে এফআইআর IMA’র। বুধবার আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। বলেন, “যেকোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নির্যাতিতার দোষীদের কঠোরতম শাস্তি আমরাও চাই। আন্দোলনকারীদের দাবি মেনে সিবিআই তদন্তও হচ্ছে। তা বলে আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা দিনের পর দিন কর্মবিরতি পালন করে যাবেন, এই জিনিস আর বরদাস্ত করব না।” হুমায়ুন কবীর আরও বলেন, “ডাক্তাররা সরকারি ভাতা-বেতন নিচ্ছেন, মানুষকে পরিষেবা দেওয়া তাঁদের দায়িত্ব, সেই জায়গায় আমরা হাত দিলে তখন কী হবে ? দিনের পর দিন পরিষেবা বন্ধ করলে প্রতিরোধের অধিকার আমাদেরও আছে, পাবলিক মরছে, তাহলে ডাক্তাররা সুরক্ষিত থাকবেন কেন ? ডাক্তারদেরও ঘেরাওয়ের অধিকার সংবিধান আমাদের দিয়েছে।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *